রুট করা ফোনে অনেক সুবিধা যেমন আছে, তেমনি অসুবিধাও আছে।
সুবিধা- পুরো ফোনটা নিজের মন মতো কাস্টমাইজ করে নিতে পারবেন।
- হ্যাঁ. Mac address, IMEI চেঞ্জ করতে পারবেন।
- Android ভার্সনটা নির্ভর করে রমের উপর। আপনি কোন কাস্টম রম ব্যবহার করছেন. এর মধ্যে কি কি সুবিধা/ফিচার আছে।
- প্রসেসরকে ওভারক্লক করে পারফরম্যান্স বাড়াতে পারবেন।
- ব্যাটারি ড্রেইন কমিয়ে, ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
- এ্যাপস -এর ডাটা ব্যাকআপ/রিস্টোর করতে পারবেন। অ্যাড ব্লক করতে পারবেন।
অসুবিধা— কাস্টমাইজ করতে করতে ফোনটা কে মৃত্যুর দিকেও ঠেলে দিতে পারেন!
- যেহেতু রুট করে পুরো সিকিউরিটি ভেঙ্গে ফেলছেন. তো এর পুরো দায়িত্ব এখন আপনার হাতে। প্রথম ধাক্কায় এর ওয়ারেন্টি বাতিল হবে!
- ওভারক্লকিং এর ফলে সিপিইউ এবং পাশাপাশি অন্যান্য কম্পোনেন্ট এর ক্ষতি হতে পারে!
- আপনার অজান্তে মেলওয়্যার/ভাইরাস এটাক করতে পারে। ডাটা চুরির সম্ভাবনা আছে!
- বেশিরভাগ রমেই প্রচুর পরিমাণে বাগ থাকে. যার কারণে অনেক সার্ভিস ঠিকঠাক মতো ব্যবহার করা যায় না।
- মোবাইল ব্রিক হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি! মানে উল্টাপাল্টা কাস্টোমইজেশনের জন্য আপনার সাধের ফোনটা নষ্ট হয়ে যেতে পারে!
রুট ইউজারদেরকে সুপার ইউজার বলা হয়। মানে এগুলা নরমাল ইউজারদের জন্য নয়। আপনি যদি এসব কিছু মেইনটেইন করতে পারেন. তো রুট করুন। না হলে কোম্পানির দেওয়া সীমিত সুবিধা গুলো নিয়ে সন্তুষ্ট থাকুন।
Tags:
android